নাটোর অফিসঃ পরিবারটি আর্থ-সামাজিক দিক থেকে প্রান্তিক। তাই বাবা আব্দুর রাজ্জাক চাইতেন দ্রুত একমাত্র মেয়ের বিয়ে হোক।
মেয়েকে বিয়ের ঠিক করেছিলেন মানসিক বিকারগ্রস্ত এক যুবকের সাথে। শনিবার চলছিলো বিয়ের আয়োজনও।
মেয়ের মা নিরুপায় হয়ে ফোন করেন প্রশাসনকে। ছুটে আসেন নাটোর সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) আবু হাসান।
ঘটনাটি সদর উপজেলা বনবেলঘরিয়া এলাকার।
ঘটনার বর্ণনা দেন প্রশাসন প্রতিনিধি আবু হাসান।
‘একটি বাল্যবিবাহ বন্ধ করা হয়েছে। মেয়েটির নাম বয়স ১৮ হয়নি। মেয়ের বাবা মা আর্থ সামাজিক দিক দিয়ে প্রান্তিক হওয়ায় মেয়েটি আশ্রিত হয়ে আত্বীয়ের বাসায় থাকতো। মেয়ের মা ফোন করে কান্নাকাটি করে জানান তার মেয়েকে তাদের অমতে উন্মাদ ছেলের সাথে বিয়ে দিচ্ছে।’
‘এরপর সংগীয় ফোর্স সহ সরেজমিনে গিয়ে বাল্যবিয়ে বন্ধ করি। মেয়েকে মায়ের জিম্মায় দেই।’
আবু হাসান যোগ করেন, ‘মেয়েটিরও এই বিয়েতে মত ছিল না। বিয়ের আয়োজকদের ঘটনাস্থলে পাওয়া যায়নি।’