নাটোর অফিস॥
করোনায় উদ্বেগ বাড়ার সাথে সাথে দেশব্যপী বাড়ছে প্রটেকটিভ ইকুইপমেন্ট বা প্রতিরোধ সামগ্রীর চাহিদা। জনসাধারণ ধীরে ধীরে মাস্ক ব্যবহারে অভ্যস্ত হতে শুরু করেছে। নাটোরেও প্রকারভেদে বিভিন্ন ধরনের মাস্ক বিক্রি হচ্ছে। ১০ থেক ৫০ টাকায় মিলছে মাস্ক। এই অবস্থায় নাটোর কারাগারে বন্দীরা নিজেরাই নিজেদের জন্য মাস্ক তৈরী করেছেন। এতে কারান্তরীণ এক হাজার ৫১ জন বন্দীর মাস্কের চাহিদা পূরণ হয়েছে।
আজ সোমাবার(২৩শে মার্চ) জাগোনাটোর২৪.কমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেল সুপার আব্দুল বারেক।
আব্দুল বারেক বলেন, জেলা কারাগারের কয়েদীরা নানরকম আয়বর্ধক কাজ করে থাকেন। এরই অংশ হিসেবে বর্তমান সময়ের অতি প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা উপকরণ মাস্ক তৈরী করেছে তারা। বন্দীদের নিকট এই মাস্ক ২৫ টাকা পিস হিসেবে বিক্রি করা হচ্ছে। কারাগারের চাহিদা মিটিয়েও আমরা মাত্র ২৫ টাকায় ফিল্টার মাস্ক বাইরেও সরবরাহ করতে পারবো। জনস্বার্থের বিষয়টি মাথায় রেখে আমরা এই মূল্য নির্ধারণ করেছি। যদি কো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান মাস্ক তৈরীর জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করে তবে আমরা ওই দামে স্বল্প সময়ের মধ্যে সরবরাহ করতে পারবো।