নাটোর অফিস॥
নাটোরে শোভাযাত্রা ,আলোচনা সভা ও ইফতার পরবর্তী কেক কাটাসহ বর্ণাঢ্য আয়োজনে একুশে টেলিভিশনের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে শহরের হাফরাস্তা এলাকার ফ্লেম রেস্তোরায় একুশে দর্শক ফোরাম আয়োজিত অনুষ্ঠান সমুহে শুভানুধ্যায়ীদের মধ্যে সংসদ সদস্য শহিদুল ইসলাম বকুল, জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভুঁঞা, র্যাব-পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তা,
সাংস্কৃতিক,রাজনীতিক,ক্রিড়া ব্যাক্তিত্ব সহ বিভিন্ন পেশার প্রতিনিধি এবং গণমাধ্যম কর্মী উপস্থিত ছিলেন। একুশে টেলিভিশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে স্থানীয় প্রতিনিধির মাধ্যমে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভুঁঞা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিশিষ্টজনরা একুশের আগামীর পথচলা আরো সুদৃঢ় হওয়ার প্রত্যাশা করে কলাকুশলী,সাংবাদিক সহ সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
উৎসবের শুরুতে বড়গাছা হাফরাস্তা এলাকায় বর্নাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে ফ্লেম রেস্তোরায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। নাটোর একুশে দর্শক ফোরাম সভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য শহিদুল ইসলাম বকুল। বিশেষ অতিথি
ছিলেন জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভুঁঞা ও অতিরিক্তি পুলিশ সুপার শরিফুল ইসলাম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন নাটোরের বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পি সুজাউল হামিদ,শিক্ষাবিদ অলোক মৈত্র,দৈনিক প্রান্তজন সম্পাদক সাজেদুর রহমান সেলিম, সাবেক জাতীয় ফুটবলার সোহেল রেজা,নাটোর প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফারাজি রফিক বাবন, ইউনিক প্রেস ক্লাবের সভাপতি দেবাশীষ সরকার,সাধারন সম্পাদক বুলবুল আহমেদ,ইউনাইটেড
প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, সাবেক দপ্তর সম্পাদক মেহেদী বাবু, নাটোর প্রেস ক্লাবের কার্যকরি সদস্য খন্দকার এনামুর রহমান চিনু, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মফিউর রহমান দুদু প্রমুখ। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সততা স্পেশালাইজড হাসপাতালের সত্বাধিকারী আব্দুল আওয়াল রাজা, সাংবাদিক কামরুল ইসলাম, নাইমুর রহমান, রাসেদুল ইসলাম রাসেল, খন্দকার মাহাবুব,
গোলাম গাউস,সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও গণপুর্ত বিভাগের কেয়ার টেকার সবুর খান, বাগাতিপাড়া প্রেস ক্লাবরে সভাপতি আফতাব খান সুইট, ব্যবসায়ী নাইমুর রহমান রনি,সাংবাদিক সাজেদুর রহমান, আশিকুর রহমান টুটুল, জুবায়ের হোসেন, ফিরোজ আহমেদ,খন্দকার তানজিবুল ইসলাম সুইট , মঞ্জুরুল ইসলাম,সোহাগ হোসেন,মোত্তালেব হোসেনসহ একুশে দর্শক ফোরামের অর্ধশত সদস্য। জেলা পরে দোয়া ও ইফতার শেষে কেক কেটে উৎসবের সমাপ্তি টানা হয়।